Advertisement
সৈয়দ তারেক মো.আব্দুল্লাহ:
বোয়ালমারী রুপাপাত ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের সাথে সেবা গ্রহীতা ওবায়দুর রহমানের ( ৬৩) সংঘর্ষের ঘটনা ১১ জুন (রবিবার) সন্ধায় বোয়ালমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো.মোশারেফ হোসাইন এর মধ্যস্ততায় মিমাংসা হয়েছে।
শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত ওবায়দুর রহমান( ৬৩) এর যাবতীয় চিকিৎসার দ্যায়িত্ব নিয়েছেন রুপাপাত ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান সোনা মিয়া।
গ্রেফতারকৃত তিনজন পারভেজ মোল্যা (২৪),জাহিদুল ইসলাম (৪০) ও সৌরভ( ২৫) কে কলিমাঝী গ্রামের গন্যমান্য ব্যক্তিদের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে বোয়ালমারী থানা পুলিশ।বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সহস্রাইল বাজার বণিক সমিতির সভাপতি মো.চুন্নু বিশ্বাস।
উল্লেখ্য আজ সকাল ১১ টায় রুপাপাত ইউনিয়নের সুতালিয়া ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে ওয়ারিশ সার্টিফিকেট উঠাতে গেলে বাকবিতন্ডার একপর্যায়ে চেয়ারম্যানের লোকজন কর্তৃক শারিরীক ভাবে লাঞ্চিত হন দলিল লেখক ওবায়দুর রহমান (৬৩)।
রুপাপাত ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান সোনা মিয়া বলেন প্রথমেই ওয়ারিশ সার্টিফিকেট নিয়ে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে ওবায়দুর রহমান কর্তৃক লাঞ্চিত হন তিনি।
এরপর তাঁর লোকজন ওবায়দুর রহমানকে লাঞ্চিত করেন।কলিমাঝী গ্রাম থেকে একশ থেকে দেড়শো লোক এসে ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে ভাংচুর করে।
পরবর্তীতে ডহরনগর পুলিশ ফাঁড়ির পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয় থেকে তিনজনকে গ্রেফতার করেন।