Advertisement
আলমগীর হুসাইন অর্থ:
নির্বাচন কমিশনের ঘোষনা অনুযায়ী ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসে অনুষ্ঠিত হবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কে সামনে পাবনা-২ আসনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে প্রচার - প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রায় ডজনখানেক নেতাকর্মী। মনোনয়ন প্রত্যাশীরা হলেন: পাবনা -২ আসনের সংসদ সদস্য ও পাবনা জেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি আহমেদ ফিরোজ কবির এমপি, পাবনা - ২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও পাবনা জেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি খন্দকার আজিজুল হক আরজু, পাবনা জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান উজ্জল, পাবনা জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য ও সাবেক সচিব ড. মজিবুর রহমান, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সাবেক প্রেসিডিয়াম সদস্য খন্দকার জাহাঙ্গীর কবির রানা, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সাবেক সদস্য আশিকুর রহমান সবুজ,বাংলাদেশ আওয়ামী সেচ্ছাসেবকলীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য হাসিবুল কবির মঞ্জু, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সাবেক সহ সভাপতি সম্রাট ইমরান সিরাজ, পাবনা জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য আব্দুল আজিজ খান, পাবনা জেলা আওয়ামীলীগের উপদেষ্টা আব্দুল মতিন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কে সামনে থেকে পাবনা-২ আসন তথা সুজানগর উপজেলা ও আমিনপুর সাংগঠনিক থানা আওয়ামিলীগ, বিভিন্ন ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি /সম্পাদক ও প্রভাবশালী নেতাকর্মীবৃন্দ, অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী ও জনপ্রতিনিধিদের উপর চালানো সমিক্ষা থেকে জানা যায় নিজের সাংগঠনিক দক্ষতা, দলীয় নেতাকর্মীদের সাথে যোগাযোগ, বিভিন্ন দলীয় ও রাষ্ট্রীয় কর্মসূচিতে অংশ গ্রহণ, দলীয় নেতাকর্মীদের বিপদে পাশে থাকার প্রবনতা, বিভিন্ন সংকট ও দুর্যোগে অসহায় মানুষের পাশে থাকা,সামাজিক ও ধর্মীয় উন্নয়ন কার্যক্রমে সহযোগিতা করার প্রয়াস দিয়ে অত্র এলাকার তৃণমূল আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন পাবনা জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক প্রভাবশালী নেতৃত্ব কামরুজ্জামান উজ্জল।
পাবনা-২ নির্বাচনী এলাকার নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের মধ্যে বেড়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রেজাউল হক বাবু, সুজানগর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান জিয়াউল হক কল্লোল কামরুজ্জামান উজ্জল এর রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত। এছাড়া ১৬ জন জনপ্রতিনিধির মধ্যে (১৫ জন চেয়ারম্যান ও সুজানগর পৌরসভার মেয়র) সাতবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল হোসেন, ভায়না ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আমিন উদ্দিন, তাতীবন্দ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মতিন মৃধা, দুলাই মডেল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম শাজাহান, মানিকহাট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শফিউল ইসলাম শফি, সাগরকান্দী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহীন চৌধুরী , রানীনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তৌফিকুল আলম পিযুশ, আহাম্মাদপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কামাল হোসেন মিয়া, জাতসাখিনী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ মানিক, পুরান ভারেঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এ এম রফিকউল্লাহ এই ১০ জন কামরুজ্জামান উজ্জল এর রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত।
নির্বাচনী এলাকার তৃণমুল আওয়ামীলীগ নেতাকর্মীদের উপর চালানো জরিপ থেকে জানা যায়, পাবনা-২ নির্বাচনী এলাকার রাজনৈতিক বটবৃক্ষ পাবনা জেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা তোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী, পাবনা জেলা আওয়ামীলীগের উপ- প্রচার সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন তোফা, পাবনা জেলা আওয়ামীলীগের উপ- দপ্তর সম্পাদক এ্যাড. রিজভী শাওন, সুজানগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আলহাজ্ব আব্দুল ওয়াহাব , আমিনপুর থানা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক রেজাউল হক বাবু,পাবনা জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য সেলিম রেজা সুইট,সুজানগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সহ সভাপতি সিরাজুল ইসলাম শাজাহান, সুজানগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ সভাপতি আব্দুল মতিন মৃধা, সুজানগর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল কাদের রোকন, আমিনপুর থানা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা এ এম রফিকউল্লাহ, আমিনপুর থানা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি শাহিন চৌধুরী, বেড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সহ সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা এস এম ফজলুল হক পাবনা জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান উজ্জল এর রাজনীতির সাথে জড়িত।
নির্বাচনী এলাকার ১৫ টি ইউনিয়ন ও সুজানগর পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি - সম্পাদক ৩২ জনের মধ্যে জাতসাখিনী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোতাচ্ছের আলী মাষ্টার, জাতসাখিনী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আজিবর রহমান, পুরান ভারেঙ্গা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি গোলাম মোস্তফা, পুরান ভারেঙ্গা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক কাজী আলতাফ হোসেন, রুপপুর ইউনিয়ন পরিষদের সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম মোল্লা, রুপপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসেম উজ্জ্বল, মাসুমদিয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মিরোজ হোসেন, ঢালারচর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দীন ব্যাপারী,আহাম্মাদপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রশিদ প্রামাণিক, আহাম্মাদপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক কামাল হোসেন মিয়া, রানীনগর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি তৌফিকুল আলম পিযুশ, রানীনগর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক বীরমুক্তিযোদ্ধা ইমদাদুল হক, সাগরকান্দী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ফিরোজ খান, সাগরকান্দী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক সরদার তোফায়েল আহমেদ, দুলাই ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি রেজাউল করিম বাচ্চু মোল্লা, দুলাই ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মালেক মাষ্টার, ভায়না ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি আমিন উদ্দিন, ভায়না ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকুর রহমান, মানিকহাট ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি শফিউল ইসলাম শফি, সাতবাড়িয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি আমজাদ আলী খোকন, সাতবাড়িয়া ইউনিয়ন আওয়ামিলীগের সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান দয়াল,নাজিরগঞ্জ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি আব্দুস সাত্তার প্রামাণিক, হাটখালী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি আব্দুর রশিদ ও সুজানগর পৌর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক রায়হান আলী শেখ মিলন এই ২৪ জন তৃণমূল আওয়ামীলীগের অবিভাবক কামরুজ্জামান উজ্জল এর রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত। এছাড়াও ১৫ টি ইউনিয়ন ও সুজানগর পৌরসভার অন্তর্গত বিভিন্ন ওয়ার্ড পর্যায়ের ত্যাগী, বঞ্চিত ও প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন এই জনপ্রিয় আওয়ামীলীগ নেতা।
সুজানগর উপজেলা ও আমিনপুর থানা যুবলীগ, সেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগ, শ্রমিকলীগ,কৃষকলীগের তিন-চতুর্থাংশ নেতাকর্মী কামরুজ্জামান উজ্জল কে পাবনা-২ আসনের সংসদ সদস্য হিসেবে চায়।
তৃণমূল আওয়ামীলীগের এসকল নেতাকর্মী শক্তিশালী ও সুসংগঠিত আওয়ামীলীগ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে যোগ্য প্রার্থী হিসেবে বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা এমপির নিকট কামরুজ্জামান উজ্জল এর মনোনয়ন দাবি করেন।
