Advertisement
✏ নিজস্ব প্রতিবেদক:
২ এপিবিএন, বাংলাদেশ পুলিশের অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) জনাব আলী আহমদ খান মহোদয়ের সার্বিক দিক নির্দেশনায় এস আই(নিঃ) মোঃ আব্দুল জলিল সঙ্গীয় অফিসার ও ফোর্সসহ ২ এপিবিএন, মুক্তাগাছা, ময়মনসিংহের অপারেশন এন্ড ইন্টেলিজেন্স শাখার জিডি নং-১১/২৪ এবং অভিযান সিসি নং-০২/২৪ তারিখ- ০৩/০২/২০২৪ খ্রিঃ মূলে ময়মনসিংহ জেলার মুক্তাগাছা থানা এলাকায় মাদকদ্রব্য উদ্ধার বিশেষ ডিউটি করাকালে মুক্তাগাছা থানাধীন ফকিরগঞ্জ বাজারে অবস্থানকালে ইং ০৩/০২/২০২৪ তারিখ ২১:৩০ ঘটিকার সময় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে যে, ময়মনসিংহ জেলার মুক্তাগাছা থানাধীন ৩নং তারাটি ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের মোঃ সোলায়মান হোসেন(৫৯), পিতা-মৃত হেলিম উদ্দিন মন্ডল, মাতা-হাজেরা খাতুন, সাং-তারাটি পশ্চিম পাড়া, থানা-মুক্তাগাছা, জেলা-ময়মনসিংহ এর বসত বাড়িতে কতিপয় ব্যক্তি মাদকদ্রব্য বিক্রয় করছে। উক্ত সংবাদের সত্যতা যাচাই এবং আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য সঙ্গীয় অফিসার ও ফোর্সসহ বর্ণিত স্থানে ২২:০০ ঘটিকার সময় পৌছা মাত্র কতিপয় ব্যক্তি পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে দৌড়ে পালানোর চেষ্টাকালে মোঃ সোলায়মান হোসেন(৫৯), পিতা-মৃত হেলিম উদ্দিন মন্ডল, মাতা-হাজেরা খাতুন, সাং-তারাটি পশ্চিম পাড়া, থানা-মুক্তাগাছা, জেলা-ময়মনসিংহকে সঙ্গীয় অফিসার ও ফোর্সের সহায়তায় গ্রেফতার করে। উপস্থিত সাক্ষী‘দের মোকাবেলায় ধৃত আসামী মোঃ সোলায়মান হোসেন(৫৯)'র দেহ তল্লাসীকালে তাহার ডান হাতে থাকা কালো পলিথিনে ব্যাগে রক্ষিত অবস্থায় ধূসর বাদামী রংয়ের অবৈধ মাদকদ্রব্য ৪০০(চারশত) গ্রাম গাঁজা যার মূল্য অনুমান ১৪,০০০/-(চৌদ্দ হাজার) টাকা ও আসামীর পরিহিত লঙ্গীর কোচর হইতে গাঁজা বিক্রির সর্বমোট ২,০৫০/- (দুই হাজার পঁঞ্চাশ) টাকা উপস্থিত সাক্ষীদের সামনে ধৃত আসামী নিজ হাতে বের করে দেওয়া মতে ০৩/০২/২০২৪ ইং তারিখ ২২.৩০ ঘটিকার সময় এসআই(নিঃ) মোঃ আঃ জলিল জব্দ তালিকা মূলে জব্দ করে জব্দ তালিকায় সাক্ষীদের স্বাক্ষর গ্রহণ করে। ধৃত আসামীকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে উপরোক্ত নাম ও ঠিকানা প্রকাশ করে। উক্ত আসামী দীর্ঘদিন যাবৎ উক্ত এলাকাসহ আশেপাশের বিভিন্ন এলাকায় গাঁজা খুচরা ও পাইকারি ক্রয়-বিক্রয় করিয়া আসিতেছে বলিয়া স্বীকার করে। পরবর্তীতে গ্রেফতারকৃত আসামী ও জব্দকৃত আলামতসহ মুক্তাগাছা থানায় সোপর্দ করা হয়। গ্রেফতারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে মুক্তাগাছা থানার মামলা নং-০৬, তারিখ-০৪/০৩/২০২৪ খ্রিঃ, ধারা- মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইন, ২০১৮ এর ৩৬ (১) সারণির ১৯(ক) রুজু করা হয়।