Advertisement
পঞ্চগড় প্রতিনিধি :
অভিযোগ সূত্রে জানাযায় পঞ্চগড় ৬ নং সাতমেরা ইউনিয়নের পেলকুজোত গ্ৰাম ৫ নং ওয়ার্ডের মোঃ রবিউল ইসলাম, এর নাবালিকা কন্যা, রাব্বিনা (১৪), একই ইউনিয়নের ভেলকুপাড়া গ্রাম ৮ নং ওয়ার্ডের সহজ সরল মোঃ সুলতান আলীর পুত্র, শুভ (১৮) এর সাথে প্রতারণা করে ঘটকের মাধ্যমে তোর জোর করে রাব্বিনা (১৪), কে স্থানীয় কাজি আজগর আলীর সহকারি, মোঃ হাকিম এর মাধ্যমে ভেলকু পাড়া গ্রামের সুলতান আলীর পুত্র শুভ (১৮) এর সাথে, ২ লক্ষ ৭৯ হাজার টাকা মোহরানা বেঁধে বিবাহ দেন। এবং ওই দিনেই রাব্বিনা কে বড় শুভ এর সাথে শশুর বাড়িতে বিদাই দেন, রাব্বিনা শশুর বাড়িতে এসে ৩ দিন সংসার করার পর রাব্বিনা'র শাশুড়ির সন্দেহ হলে রাব্বিনা কে ডাক্টারি পরিক্ষা করতে নিয়ে যায় । এবং রাব্বিনা কে ডাক্টারি পরিক্ষা করার পর ৭ মাসের অন্তঃসত্ত্বা শনাক্ত করে ডাক্টার, এই ঘটনার পর রাব্বিনা কে জিজ্ঞাসাবাদ করলে রাব্বিনা পুর্বের ঘটনার কথা স্বীকার করে, এবং ঐ মুহুর্তে উকিলের মাধ্যমে রাব্বিনা কে ডিভোর্স দিয়েদেয় শুভ ।
এদিকে স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, রাব্বিনা অন্তরসত্তা হওয়ার বিষয়টি তার বাবা ও পরিবারের লোকজন জানতেন গোপনে মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে বিষয়টি ধামাচাপা দিয়ে রাখেন।
এবং তড়িঘড়ি করে ভলকুপাড়া গ্রামে রাব্বিনার বিয়ে দেন কিন্তু তারপরেও শেষ রক্ষা হলো না রাব্বিনা ও তার বাবার।
এদিকে রাব্বিনার শশুর বাড়ি থেকে ডিভোর্স হওয়ার পর, শোনা যায়, রাব্বিনার গর্ভের ৭ মাস ৬ দিনের বাচ্চা নষ্ট করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে রাব্বিনার পরিবার। রাব্বিনা এর পিতা রবিউল ইসলাম একটা মিথ্যা ঢাকার জন্য আরেকটি মিথ্যার আশ্রয় নিচ্ছেন। যেমন তার মেয়ে অন্তঃসত্ত্বা হওয়ায় গোপনে মোটা অংকের অর্থ নিয়েছেন। অন্যদিকে মিথ্যা কথা বলে নাবালিকা অন্তঃসত্ত্বা মেয়েকে অন্যের ঘাড়ে চাপিয়ে দিয়েছিলেন এখন আবার জানা যায় তার মেয়ের গর্ভের বাচ্চা নষ্ট করার কথা।
এ বিষয়ে সাতমেরা ইউনিয়নের বর্তমান ৫ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য, মোঃ সিদ্দিক, সব বিষয়ে অবগত আছেন।
এ বিষয়ে সাতমেরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ রবিউল ইসলাম রবি, এর সাথে কথা হলে তিনি বলেন আমাকে এই পর্যন্ত কে ওই কিচ্ছু জানায় নাই। তাই এ ব্যাপারে আমি কিছু বলতে পারছি না।