lisensi

Advertisement

Picsart-23-09-20-19-46-51-668
বাংলাদেশ প্রকাশ
শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
Last Updated 2024-09-27T14:08:19Z
মৃত্যুবার্ষিকী

সৈয়দ শামসুল হকের ৮ম মৃত্যু বার্ষিকী

Advertisement


 

মোঃ মশিউর রহমান বিপুল ,কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:

কবি ও সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হকের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী আজ শুক্রবার। তাঁর মৃত্যু বার্ষিকীতে সৈয়দ শামসুল হক স্মৃতি পরিষদের আয়োজনে সকালে কবির সমাধিতে শ্রদ্ধা জানানো হয়। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের আহ্বায়ক শ্যামল ভৌমিক, সৈয়দ শামসুল হক স্মৃতি পরিষদের সভাপতি ইউসুফ আলমগীর, সদস্য সচিব সাম্য রাইয়ান প্রমূখ। 



ফুসফুসের ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে ২০১৬ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন বাংলা সাহিত্যের এই দিকপাল।  তাকে কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ চত্বরে সমাহিত করা হয়।



সৈয়দ শামসুল হক ১৯৩৫ সালের ২৭ ডিসেম্বরে কুড়িগ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৫৪ সালে তার প্রথম গল্পগ্রন্থ ‘তাস’, ১৯৫৯ সালে প্রথম উপন্যাস ‘এক মহিলার ছবি’, ১৯৬১ সালে প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘একদা এক রাজ্যে’ প্রকাশিত হয়। 



তার লেখা উল্লেখযোগ্য নাটকের মধ্যে রয়েছে ‘নূরল দীনের সারাজীবন’, ‘পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়’, ‘গণনায়ক’, ‘ঈর্ষা’। উপন্যাসের মধ্যে রয়েছে ‘খেলারাম খেলে যা’, ‘সীমানা ছাড়িয়ে’, ‘নীল দংশন’। কাব্যগ্রন্থের মধ্যে রয়েছে ‘পরানের গহিন ভিতর’, নাভিমূলে ভস্মধার’, ‘আমার শহর ঢাকা’, ‘বৃষ্টি ও জলের কবিতা’ প্রভৃতি। গান লিখেও খ্যাতি অর্জন করেছেন সৈয়দ হক। উল্লেখযোগ্য গানের মধ্যে রয়েছে ‘হায় রে মানুষ রঙিন ফানুস’, ‘অনেক সাধের ময়না আমার’, ‘তোরা দেখ দেখ দেখ রে চাহিয়া’, ‘চাঁদের সাথে আমি দেব না তোমার তুলনা’। কর্মজীবনের স্বীকৃতি হিসেবে সৈয়দ শামসুল হক পেয়েছেন একুশে পদক, স্বাধীনতা পুরস্কার, বাংলা একাডেমি সাহিত্য পদক।