lisensi

Advertisement

Picsart-23-09-20-19-46-51-668
বাংলাদেশ প্রকাশ
শনিবার, ১ মার্চ, ২০২৫
Last Updated 2025-03-01T11:44:47Z
আইন ও অপরাধ

মাদারগঞ্জে জমির খারিজ জালিয়াতির অভিযোগ

Advertisement


 

নিজস্ব প্রতিবেদক:

জামালপুরের মাদারগঞ্জ পৌরসভার বীর গোপালপুরে জমির খারিজ জালিয়াতির অভিযোগ পাওয়া গেছে ওই এলাকার এনামুল হক,আহসান বারি,হেলাল উদ্দিন,বেলাল উদ্দিন, জালাল উদ্দিন ও আলাল উদ্দিন নামের ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে। এ বিষয়ে ভুক্তভোগী একি এলাকার বাসিন্দা মোঃ মুঞ্জুরুল ইসলাম  উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।

অভিযোগে তিনি উল্লেখ করেন মৌজাঃ খোর্দ্দ জোনাইল এর মধ্যে যাহার বি আর এস খতিয়ান নং-৪২০, বি আর এস রেকর্ট আঃ ছাত্তার ৫০০ হিস্যায় প্রাপ্ত জমির পরিমাণ- ১৬ শতাংশ। নুর জাহান হইতে নুর আলম বেগম ওরফে তোতার মা ও পর্যন্ত ০৮ শতাংশ ও কমলা হলো ০৮ শতাংশ। আঃ ছাত্তার মন্ডল বিগত ০৮/০৩/২০০০ ইং তারিখে উক্ত আঃ ছাত্তার মন্ডল সাকুল্য ভূমি অর্থাৎ ১৬ শতাংশ ভূমি আমার পিতা খোয়াজ উদ্দিন এর নিকট হস্তান্তর করেন। যাহার নামজারি খারিজ করা হয়াছে ৩১৮৭ (IX-I) ২০২১-২০২২ ইং মূলে ১৬ শতাংশ এবং হোডিং নং- ১০৭৯৪ খোয়াজ উদ্দিন খুলিয়া বসেন। কিন্তু আমার এলাকার নদী ভাংগা ১। হেলাল উদ্দিন গং বিবাদী প্রতারণা বা ক্ষতি সাধন করার জন্য ২০/০৪/২০০০ ইং দলিল নং- ১৮৮৪ দিয়ে ১৬ শতাংশ নামজারি ১৭৩৮ (IX-I) ২০১৬-২০১৭ জমা খারিজ এবং হোডিং নং- ৮৪৩৬ খুলিয়া বসেন। আমার পিতা খোয়াজ উদ্দিন ১৭৩৮ (IX-I) ২০১৬-২০১৭ নং নামজারি খারিজ ১৬ শতাংশ এর উপর মিস কেস নং ৪০ ((IX-I) ২০২২-২০২৩ নং সহকারি কমিশনার অফিস, মাদারগঞ্জ, জামালপুর। মিসকেইস চলাকালীন অবস্থায় হেলাল উদ্দিন গং ও বিবাদীগন নামজারি জমা খারিজ কিভাবে তৈরি করে ০৭/০৫/২০২৩ ইং তারিখ নামজারি খারিজ নং- ৪৯৩৬ ((IX-I) ২০২২-২০২৩ ইং অনলাইন করে কিন্তু কোন হোডিং নেয়। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব), জামালপুর এর আদালতে ০৭ (Xiii) ২০২৪-২০২৫ নং মিস আপীল মোকদ্দমা ২৭/০১/২০২৫ ইং তারিখে আমাদের পক্ষে আবার আদেশ দেন। ১৬/০১/২০২৫ ইং তারিখে আমি গুনারীতলা ইউনিয়ন ভূমি অফিস গেলে অফিসার মোঃ আনছার আলী বলেন আমাদের ডাইরি বা মূল বইতে ১২৩৫৩ খতিয়ান এবং হোডিং খোলা হয়নি। ১২৮৩৬ নং খতিয়ান দিয়ে মাদারগঞ্জ সাব রেজিস্ট্রার অফিসে ১৮/০৯/২০২৩ ইং তারিখে দলিল নং-৪১৫৮ বিবাদী আহসান বারী ও এনামুল হক গোপনে হেলাল উদ্দিন গংদের কাছে ভূমি হস্তান্তর করেন। গুনারীতলা ইউনিয়ন উপ-সহকারী কর্মকর্তা নিজে লিখে স্বাক্ষর করেন কোন প্রমাণ নেয় সম্পূর্ণ জাল জালিয়াতি করিয়াছেন।